মানিপ্ল্যান্ট গাছ প্রতিস্থাপনের জন্য একটি বড় পাত্র বেছে নিন, যাতে বৃদ্ধির জন্য জায়গা থাকে। পাত্রের নীচে ড্রেনেজ ছিদ্র থাকতে হবে যাতে অতিরিক্ত জল বেরিয়ে যেতে পারে এবং শিকড় পচা রোধ করতে পারে। প্রথম অবস্থাতে মানি প্লান্ট লাগাতে চাইলে ৬ ইঞ্চির একটি মাটির পাত্র নিন। শুরুতে আপনি চাইলে মাটির পরিবর্তে সিরামিক বা প্লাস্টিকের পাত্র নিতে পারেন। পরবর্তীতে যখন গাছটি বড় হবে ও তখন বড় পট ব্যবহার করবেন।
চারা অবস্থায় আক্রান্ত হলে চারা মারা যায়। অন্য সুস্থ গাছে বিশেষ করে গাছের গোড়ায় কপারযুক্ত ছত্রাকনাশক বা বাড়িতে তৈরি বোর্দো মিশ্রণ ৭ দিন পরপর ২ থেকে ৩ বার স্প্রে করলে সুফল পাওয়া যায়।
কল্পনা রহমান, উপজেলা কৃষি অফিসার, পটিয়া, চট্টগ্রাম ২৫-০৬-২০১৯ ইং
খুশকি হওয়ার করণ জেনে নিন
Your browser isn’t supported anymore. Update it to obtain the very best YouTube experience and our most current options. Learn more
পাতায় পোড়া ভাব: পটাশিয়াম এর অভাবে পাতার শিরার মাঝে হলুদ হয়ে যায়।
সোমবার, ০১ এপ্রিল ২০২৪ ১৭ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
গোড়ায় অতিরিক্ত জল জমে গেলে মূল পচে যায়। এ রোগ হলে মাটির ভিতরে গাছের মূল একটি দুটি করে পচতে পচতে গাছের সমস্ত মূল পচে যায়। গাছকে উপরের দিকে টান দিলে মূল ছাড়া শুধু কান্ড উঠে আসে। তাই জলের পরিমান খেয়াল রাখতে হবে
কিছু বিষয় আছে যার কারনে মানি প্লান্ট গাছের বৃদ্ধি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যেমনঃ পর্যাপ্ত পরিমাণে সূর্যালোক না পাওয়া, কম বা বেশি জল দেওয়া, খনিজ পদার্থের ঘাটতি ইত্যাদির জন্য গাছে পাতা হলুদ হয়ে যায়, পাতা অকালে ঝরে পড়ে যায়, পাতার চূড়ায় বাদামী রঙ হয় । এসব সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ভাল জৈব সার এবং মাসে এক বার অনুখাদ্য ব্যবহার করতে হবে । এছাড়াও গাছে নিমের তেল স্প্রে করতে হবে।
আপনাদের যদি এই বিষয়ে কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সের মাধ্যমে আমাকে জানাতে জানাবেন। সেগুলোর সমাধান করাবার আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করব। আপনার মূল্যবান রেটিং দিয়ে উৎসাহিত করুন, সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, সবাই খুব ভালো থেকো নমস্কার।
মানিপ্ল্যান্ট উদ্ভিদ সবচেয়ে বড় সুবিধা হল মাটি ছাড়াও জলে সুন্দর ভাবে বেড়ে উঠে । তবে চাইলেও আপনি মাটিতেও প্রতিস্থাপান করতে পারেন, সেক্ষেত্রে জল নিষ্কাশনের সুবিধাযুক্ত মাটি তৈরী করতে হবে। পরিবেশ এবং আমাদের সুস্থতার জন্য মানিপ্ল্যান্ট গাছের বেশ কিছু উপকারিতা রয়েছে যা নিম্নে উল্লেখ করা হয়েছে।
রক্তে অতিরিক্ত পরিমাণ সুগার থাকা বেশ বিপদজনক। রক্তে সুগারের পরিমাণ বেশি থাকলে ডায়াবেটিস নামক ভয়ঙ্কর রোগটি হয়। রক্তে পরিমান মতো সুগার রাখা দেহের জন্য ভালো। এজন্য রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। ড্রাগন ফলে আছে বিভিন্ন রকম খনিজ পদার্থ এবং ভিটামিন সি ও ই। উক্ত উপাদানগুলো আমাদের শরীরে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। শুধুমাত্র সুগার নিয়ন্ত্রণ নয় পাশাপাশি ইনসুলিন তৈরি করতেও সহায়তা করে থাকে। ডায়াবেটিসে নিয়ন্ত্রণ রাখতে ডায়াবেটিসের ব্যায়ামের পাশাপাশি প্রতিনিয়ত ড্রাগন ফল খেতে হবে।
গাছের বর্ণনা : ড্রাগন ফলের গাছ এক রকমের ক্যাকটাস। গাছ লতানো। গাছে কোনো পাতা নেই। গাছ ১.৫ থেকে ২.৫ মিটার লম্বা হয়। সবুজ রঙের এই গাছে খুব সুন্দর সাদা ও সবুজাভ সাদা রঙের ফুল ফোটে। ফুল দেখতে অনেকটা ‘নাইট কুইন’-এর মতো। ফুল সুগìধযুক্ত ও স্বপরাগায়িত। ফুল বেশ বড়। ড্রাগন ফুলকে বলা হয় ‘মুন ফ্লাওয়ার’ বা ‘কুইন অব দ্য নাইট’। ফুল থেকে ডিম্বাকার ফল গঠিত হয়। ফলের খোসা নরম। একটি ফলের ওজন ১৫০ থেকে ৬০০ গ্রাম। কখনো কখনো ফলের ওজন এক কেজি পর্যন্ত click here হয়। পাকা ফলের শাঁস বেশ নরম, কালোজিরার মতো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কালো রঙের অসংখ্য বীজযুক্ত, হালকা মিষ্টি, ক্যালরি খুব কম।
এপ্রিল-মে মাস থেকে গাছে ফুল আসতে শুরু করে, ফুল আসার ২০ থেকে ২৫ দিনের মধ্যে ফল তৈরী হয়। অক্টোবর থেকে নভেম্বর পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে ফুল ও ফল ধরা অব্যাহত থাকে।